একান্ত এক সাক্ষাৎকারে রাশেদ বলেন। আমি১৯৯১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চৌদ্দগ্রাম আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ আহমেদ মজুমদারের নির্বাচনের সময় অষ্টম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে প্রবেশ করে।১৯৯৪ সালে চিওড়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল থেকে নির্বাচনে পার্থী।১৯৯৫ সালে কনকাপৈত ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত।চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ছাত্রদল ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাথে দীর্ঘদিন কাজ করে ২০০৯ সালে কনকাপৈত ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি নির্বাচিত হন।২০১৩ সালে উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী জনাব কামরুল হুদার পক্ষে কাজ করতে গিয়ে কনকাপৈত কেন্দ্রে ভোট চোর আওয়ামী হায়নাদের একাই রুখে দাঁড়ান।২০১৭ সালে কনকাপৈত ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক পরে সহ সভাপতি নির্বাচিত।২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে কামরুল হুদার নির্দেশে কনকাপৈত ইউনিয়নের জনগণের পাশে দাঁড়ান।হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে নয়াপল্টন অফিসের সামনের ভিডিও ফুটেজ থেকে ছবি সংগ্রহ করে,সন্ত্রাসী হিসেবে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নাম ঠিকানাসহ প্রজেক্টরে দেখানো হয়।জীবন বাজি রেখে আন্দোলনের মাঠে অংশগ্রহণ করে লাইভ করতেন নির্ভয়ে।সেসব ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনো ভেসে বেড়াচ্ছে। বিএনপি’র অগ্নি সন্ত্রাসী উল্লেখ করে উত্তরা পশ্চিম থানায় ও সাভার মডেল থানায় দুইটি মামলায় হয়রানির শিকার হন।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ষড়যন্ত্রমূলক অভিযোগ করা হয়।সেই দুঃসময়ে বন্ধু উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক খায়ের মজুমদার তার পাশে দাঁড়ান।ফ্রেন্ড সার্কেল ৯৪ নামে একটি অনলাইন ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন।এর মাধ্যমে সারাদেশে সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করেন।(২২সালের বন্যায় সুনামগঞ্জ ২৪ সালের বন্যায় নোয়াখালী ও কুমিল্লায় ত্রান বিতরন) ২০২১ সালে উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামরুল হুদার নির্দেশে কনকাপৈত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।মুক্তিযোদ্ধা বাবা সহ পরিবারের সবাই আওয়ামী হায়নাদের হাতে লাঞ্ছিত হন।এর পুরস্কার হিসেবে জননেতা কামরুল হুদা ২১ সালের শেষের দিকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির সম্মানিত সদস্য করে যোগ্য মূল্যায়ন করেন।২০২৩ সালে কনকাপৈত ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নির্বাচিত হন।২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গনঅভ্যুত্থানের সময় সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।৪/৫ই আগষ্ট স্ত্রী সন্তান থেকে বিদায় নিয়ে মিরপুর ও গণভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে কলকাপৈতের বন্ধু বশির সহ অগ্র ভাগে নেতৃত্ব দেন।হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভারতের ছেড়ে দেয়া পানিতে সৃষ্ট বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাড়ািয়ে শুকনো খাবার ও নগদ অর্থ বিতরণ করেন।২০২৫ সালে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।হাঁটি হাঁটি পা পা করে কনকাপৈত ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক ভীত শক্ত করতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি কামরুল হুদার নির্দেশে কাজ করতে থাকেন।প্রতিটি ওয়ার্ড সম্মেলন সফল করতে ব্যক্তিগতভাবে ওয়ার্ক করে সফলতা লাভ করেন। নেতৃবৃন্দের ব্যর্থতায় একটি ওয়ার্ড সম্মেলন বাতিল হয়ে যায়।আহবায়ক কমিটির ব্যার্থতায় জননেতা কামরুল হুদা হস্তক্ষেপ করেন এবং বাতিল টা সহ ৩ টা ওয়ার্ড সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেন। আবারো সাংগঠনিক দক্ষতা দেখানোর সুযোগ মিলে।জননেতা কামরুল হুদা তিনটির মধ্যে দুটি ওয়ার্ড সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে সম্মেলন পরিচালনা করেন।যেসব গ্রামের লোক অনুপস্থিতির কারণে সম্মেলন বাতিল হয়েছিল। সেই গ্রামগুলো থেকে লড়াই করে পদ নিয়ে গিয়েছিল। উপজেলা বিএনপির সদস্য হিসেবে,সদস্য সচিব শাহআলম রাজু’র অধীনে একটি সাংগঠনিক টিমে কাজ করেন। তিনটি ইউনিয়নের ওয়ার্ড কমিটি গঠনে শতভাগ উপস্থিতি একজন যোগ্য ও দক্ষ সংগঠক হিসেবে নিজেকে মেলে ধরেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান আবদুর রাজ্জাক রাশেদ শহীদ জিয়ার আদর্শের নিবেদিত প্রাণ।এবারের কাউন্সিলে কনকাপৈত ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পদের যোগ্য দাবিদার।
সংবাদ শিরোনাম ::










অষ্টম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে প্রবেশ, রাশেদ
-
স্টাফ রিপোর্টার
- আপডেট সময় ০১:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
- ২৬৭ বার পড়া হয়েছে
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ