ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চৌদ্দগ্রামে চাঞ্চল্যকর মিশুক চালক সৈকত হত্যার রহস্য উদঘাটন, ঘাতক রিফাত আটক Logo চৌদ্দগ্রামে ম’ব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিএনপি’র বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo আগামীর বাংলাদেশ ও সমসাময়িক ভাবনা, মোঃ রাশেদ  Logo অষ্টম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে প্রবেশ, রাশেদ Logo চৌদ্দগ্রামে ধর্মপুর নাজিম আলী স্কুল এন্ড কলেজের নবগঠিত গভর্নিং বডি’র প্রথম সভা অনুষ্ঠিত Logo চৌদ্দগ্রামে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবা সহ চিহিৃত ৪ মাদক কারবারি আটক Logo চৌদ্দগ্রামে মৃত ভাইয়ের লাশ নিয়ে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলো আরও ২ ভাই Logo চৌদ্দগ্রাম সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারতীয় নাগরিক আটক  Logo চৌদ্দগ্রামে খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার Logo কুমিল্লা মুরাদনগরে এক পরিবারের ৩ জনকে হত্যা

আগামীর বাংলাদেশ ও সমসাময়িক ভাবনা, মোঃ রাশেদ 

বাংলাদেশ পন্থা ই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ,

বিএনপির হাতেই ফিরে আসবে দেশের শান্তি।উন্নয়ন,উতপাদন,প্রবৃদ্ধি ও মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার।

পি আর পদ্ধতি সহ যে কোন পন্থা ই ধরাশায়ী হবে বাংলাদেশ পন্থীদের কাছে।

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ মানেই বাংলাদেশ পন্থা। বাংলাদেশ পন্থী একমাত্র দল জাতীয়তাবাদী দল।

জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক দর্শন এখনকার এই বিএনপির একমাত্র ভরসা।

ক্ষমতাসীন না হয়েও বিএনপির নিশ্চিত আগামীর নির্ভরতা একমাত্র জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশী জাতীয়বাদের কল্যানে এসেছে।

পাকিস্তান পন্থীরা স্বঘোষিত,ভারত পন্থীরা ওপারেই পালিয়ে অবস্থান করছে।

বাংলাদেশ পন্থী বিএনপির হাতে ক্ষমতা নামক দৈত্যকে বশ করার আলাদীনের চেরাগ হচ্ছে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। যত বছর পর,আর যেকোন পদ্ধতিতে ভোট হলেই বাংলাদেশ পন্থীদের প্রতিক ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত। বিএনপির জন্য নির্বাচনে নিশ্চিত জয়ের এই পূর্বাভাস হয়তো আর কখনোই আসবেনা।

বিএনপিকে এই সুসময়ে সাংগঠনিক ভীত মজবুত করে,কমিটি বানিজ্য বন্ধ করে,দলে পুরোপুরি গনতান্ত্রিক চর্চা করতে হবে।

প্রতিটি ইউনিটে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক নেতা এবং সোনালী ফসল খ্যাত পেশাজীবিদের দলে ও সরকারে সুযোগ করে দিতে হবে।

ভারতের লুটপাটতন্ত্র কায়েম করতে গিয়ে হাসিনা,রেহানা,জয়,টিউলিপরা এদেশের অর্থনীতিকে শকুনের মত গিলে খেয়েছে।

বিএনপির জন্য উৎসাহ উদ্দীপনা ও প্রেরনার একমাত্র উৎস অতীত ইতিহাস।

প্রতিটি বিপ্লব পরবর্তী ভঙ্গুর বাংলাদেশের সংস্কারের দায়িত্ব বিএনপির হাতেই আসে।

৭৫,৯১ ও ২৪ এর বিপ্লব প্রতিবারই চালকের আসনে বিএনপি।

সরকার পরিচালনার অতীত অভিজ্ঞতা বিএনপিকে এবারও একধাপ এগিয়ে রাখবে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে। প্রকৃত গনতান্ত্রিক পন্থাই হবে সরকার ও দলের মুল পন্থা। তাহলে নিরবে নিভৃতে দেশের উন্নয়নে কয়েক দশক কাটিয়ে দিবে জাতীয়তাবাদী সরকার।খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের যুগ শেষ হলেও,রাষ্ট্র ক্ষমতা বাংলাদেশ পন্থীদের হাতেই থাকবে।

বিএনপি একাই একশ নীতি অবলম্বন করে জোটের রাজনীতি ত্যাগ করতে হবে।

একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য অপরিহার্য।

তাই একটি হলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে উঠতে ছোট দলগুলোকে সুযোগ দিতে হবে।

শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে যে কোন সরকার কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠার আশংকা থাকে।

আগামীর বাংলাদেশ গণতন্ত্র ও বাংলাদেশ পন্থী দল বিএনপির।

আগামীর সরকার তারেক রহমানের।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

আবদুর রাজ্জাক রাশেদ।

।সদস্য চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

চৌদ্দগ্রামে চাঞ্চল্যকর মিশুক চালক সৈকত হত্যার রহস্য উদঘাটন, ঘাতক রিফাত আটক

আগামীর বাংলাদেশ ও সমসাময়িক ভাবনা, মোঃ রাশেদ 

আপডেট সময় ১২:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫

বাংলাদেশ পন্থা ই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ,

বিএনপির হাতেই ফিরে আসবে দেশের শান্তি।উন্নয়ন,উতপাদন,প্রবৃদ্ধি ও মানুষের মৌলিক গণতান্ত্রিক অধিকার।

পি আর পদ্ধতি সহ যে কোন পন্থা ই ধরাশায়ী হবে বাংলাদেশ পন্থীদের কাছে।

বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ মানেই বাংলাদেশ পন্থা। বাংলাদেশ পন্থী একমাত্র দল জাতীয়তাবাদী দল।

জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক দর্শন এখনকার এই বিএনপির একমাত্র ভরসা।

ক্ষমতাসীন না হয়েও বিএনপির নিশ্চিত আগামীর নির্ভরতা একমাত্র জিয়াউর রহমানের বাংলাদেশী জাতীয়বাদের কল্যানে এসেছে।

পাকিস্তান পন্থীরা স্বঘোষিত,ভারত পন্থীরা ওপারেই পালিয়ে অবস্থান করছে।

বাংলাদেশ পন্থী বিএনপির হাতে ক্ষমতা নামক দৈত্যকে বশ করার আলাদীনের চেরাগ হচ্ছে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। যত বছর পর,আর যেকোন পদ্ধতিতে ভোট হলেই বাংলাদেশ পন্থীদের প্রতিক ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত। বিএনপির জন্য নির্বাচনে নিশ্চিত জয়ের এই পূর্বাভাস হয়তো আর কখনোই আসবেনা।

বিএনপিকে এই সুসময়ে সাংগঠনিক ভীত মজবুত করে,কমিটি বানিজ্য বন্ধ করে,দলে পুরোপুরি গনতান্ত্রিক চর্চা করতে হবে।

প্রতিটি ইউনিটে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক নেতা এবং সোনালী ফসল খ্যাত পেশাজীবিদের দলে ও সরকারে সুযোগ করে দিতে হবে।

ভারতের লুটপাটতন্ত্র কায়েম করতে গিয়ে হাসিনা,রেহানা,জয়,টিউলিপরা এদেশের অর্থনীতিকে শকুনের মত গিলে খেয়েছে।

বিএনপির জন্য উৎসাহ উদ্দীপনা ও প্রেরনার একমাত্র উৎস অতীত ইতিহাস।

প্রতিটি বিপ্লব পরবর্তী ভঙ্গুর বাংলাদেশের সংস্কারের দায়িত্ব বিএনপির হাতেই আসে।

৭৫,৯১ ও ২৪ এর বিপ্লব প্রতিবারই চালকের আসনে বিএনপি।

সরকার পরিচালনার অতীত অভিজ্ঞতা বিএনপিকে এবারও একধাপ এগিয়ে রাখবে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজে। প্রকৃত গনতান্ত্রিক পন্থাই হবে সরকার ও দলের মুল পন্থা। তাহলে নিরবে নিভৃতে দেশের উন্নয়নে কয়েক দশক কাটিয়ে দিবে জাতীয়তাবাদী সরকার।খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের যুগ শেষ হলেও,রাষ্ট্র ক্ষমতা বাংলাদেশ পন্থীদের হাতেই থাকবে।

বিএনপি একাই একশ নীতি অবলম্বন করে জোটের রাজনীতি ত্যাগ করতে হবে।

একটি শক্তিশালী বিরোধী দল গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য অপরিহার্য।

তাই একটি হলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে গড়ে উঠতে ছোট দলগুলোকে সুযোগ দিতে হবে।

শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে যে কোন সরকার কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠার আশংকা থাকে।

আগামীর বাংলাদেশ গণতন্ত্র ও বাংলাদেশ পন্থী দল বিএনপির।

আগামীর সরকার তারেক রহমানের।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

আবদুর রাজ্জাক রাশেদ।

।সদস্য চৌদ্দগ্রাম উপজেলা বিএনপি।