ঢাকা , সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo চৌদ্দগ্রামে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবা সহ চিহিৃত ৪ মাদক কারবারি আটক Logo চৌদ্দগ্রামে মৃত ভাইয়ের লাশ নিয়ে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলো আরও ২ ভাই Logo চৌদ্দগ্রাম সীমান্তবর্তী এলাকায় ভারতীয় নাগরিক আটক  Logo চৌদ্দগ্রামে খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার Logo কুমিল্লা মুরাদনগরে এক পরিবারের ৩ জনকে হত্যা Logo চৌদ্দগ্রামে ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতাল ও ফ্যাকো সেন্টারের উদ্বোধন Logo চৌদ্দগ্রামে এক নারীকে গলা কেটে হত্যাচেষ্টা, রং মিস্ত্রি আটক Logo দেশব্যাপী জিরো টলারেন্স অভিযান: পুলিশের পেশাদারিত্বে ফিরছে জনআস্থা Logo শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় উন্নত হবে শিক্ষার মান : চৌদ্দগ্রামে সেতু সচিব আব্দুর রউফ Logo চৌদ্দগ্রামে কালিকাপুর ইউনিয়ন ১ ও ৬নং ওয়ার্ড বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত 
কঠোর শাস্তি দাবি করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারিরা

সংস্কৃতির আঁতুড়ঘর শিল্পকলা একাডেমিকে দুর্নীতির আঁতুড়ঘর বানিয়েছেন লিয়াকত আলী লাকী

শাহাজালাল উজ্জ্বল স্টাফ রিপোর্টার

সংস্কৃতির আঁতুড়ঘরখ্যাত শিল্পকলা একাডেমিকে দুর্নীতির আঁতুড়ঘরে পরিণত করেছেন ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অর্থ পাচার ও আত্মসাৎ, নারী কেলেংকারি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিজস্ব লোকদের নিয়োগ প্রদান, ভুয়া ভাউচার বানিয়ে লুটপাটসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক এই মহাপরিচালক। ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে টানা একযুগেরও বেশি সময় মহাপরিচালকের পদটি দখল করে রেখেছিলেন দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত লিয়াকত আলী লাকী। শিল্পকলা একাডেমির সাথে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, দুর্নীতির ডালপালা বিস্তৃত করতে স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ দিয়েছেন ডিজির অনুগত ও বিশ্বস্তদের। নিজের লোক বাছাই করতে গিয়ে নম্বরপত্র পর্যন্ত ঘষামাজা করেছেন লাকী।একজন, দুজন নয় নিজের অনুগত ৪৬জনকে নিয়োগ প্রদানে নম্বরপত্র ঘষামাজার মতো অনিয়ম করেছেন। যার কারণে পরীক্ষায় কৃতকার্য অনেক যোগ্য প্রার্থীরা নিয়োগবঞ্চিত হয়েছে। এদিকে, ঢাকার বাইরে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে অফিস করার শর্তে কালচারাল অফিসারদের নিয়োগ প্রদান করা হলেও নিজ স্বার্থে লিয়াকত আলী লাকী তাদেরকে ঢাকায় রেখে দেন। জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যক্রম ব্যাহত হওয়াতে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল এক চিঠিতে সকল কালচারাল অফিসারদেরকে ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলায় বদলির আদেশ দেয়। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের আদেশকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিজের দুর্নীতির সহযোগীদের রাজধানীতে নিজের কাছে রেখে দেন দুর্নীতিবাজ এই সাবেক মহাপরিচালক। আফসানা খান রুনাকে মুন্সীগঞ্জ,, মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামকে সাতক্ষীরা, খন্দকার ফারহানা রহমানকে শেরপুর, চাকলাদার মোস্তফা আল মাসউদকে চুয়াডাঙ্গা , এরশাদ হাসানকে টাঙ্গাইল, মোহাম্মদ আল হেলালকে নওগাঁ, আসফ-উদ-দৌলাকে বরগুনা ও হাসান মাহমুদকে দিনাজপুর শিল্পকলা একাডেমিতে বদলির চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়। আটজনের বদলির চিঠি এলেও এরশাদ ও রুনাকে বদলি করে বাকি ছয়জনকে নিজের কাছে ঢাকায় রেখে দেন মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। এ নিয়ে তৎকালীন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সাথে লিয়াকত আলী লাকীর দূরত্ব তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, প্রতিমন্ত্রীর আদেশকে উপেক্ষা করে সৎ ও যোগ্য সচিব নওশাদ হোসেনকেও একদিনের মধ্যে শিল্পকলা একাডেমি থেকে বদলি করেন দুর্নীতির বরপুত্র লিয়াকত আলী লাকী। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আদেশের পরেও বদলির আদেশপ্রাপ্তদের বদলি না করাতে খোদ মন্ত্রণালয় তার উপর ক্ষুব্ধ। কিন্তু, উপর মহলের সাথে নিবিড় যোগাযোগ থাকার কারণে শত অপরাধ আর দুর্নীতি করেও স্বপদে বহাল থাকেন লাকী। অন্যদিকে, দুর্নীতির সহযোগী অযোগ্যদেরকে নানা সুযোগ সুবিধা দিলেও যোগ্য কর্মকর্তা এহসানুর রহমানকে শিল্পকলা থেকে বদলি করে দেন মহাপরিচালক।যার কারণে শিল্পকলা একাডেমির সৃজনশীল কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়। দুর্নীতির বরপুত্র সাবেক মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর দুর্নীতির অনুসন্ধানে জানা যায়, একাডেমির সচিবের পদ শূন্য হলে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সচিব আসার আগে চুক্তিভিত্তিক একজন কর্মকর্তাকে সচিবের দায়িত্ব দিয়ে নানা প্রয়োজনে ২৬ কোটি টাকা উত্তোলন করেন। পরে দুর্নীতির সহকর্মীদের সাথে সেই টাকা ভাগাভাগি করে নেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। সংসদীয় কমিটির সুপারিশে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর স্বেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিলেও সেটি আদেশেই সীমাবদ্ধ কথাকে। এদিকে ২০২২ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনও লিয়াকত আলী লাকীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু আজ পর্যন্ত দুদক সেই তদন্ত রিপোর্ট দেয়নি৷
মহা দুর্নীতিবাজ লিয়াকত আলী লাকীর সকল দুর্নীতির তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ কামনা করছেন শিল্পকলা একাডেমিতে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা। সেই সাথে লিয়াকত আলী লাকীর সকল দুর্নীতি ও লুটপাটের সহযোগী চাকলাদার মোস্তফা আল মাসউদ, আলী আহম্মেদ মুকুল, সৈয়দা শাহিদা বেগম, জান্নাতুল ফেরদৌস, সাদিয়া বিনতে আফজাল, খন্দকার ফারহানা রহমান, আবু ছালেহ মোঃ আবদুল্লাহ, মোস্তাক আহমেদ, আসফ-উদ-দৌলা, সামিরা আহমেদ, রাহিমা মজুমদার, মোহাম্মদ আল হেলাল, হাসান মাহমুদ ও রোকসানা রূপসার বিরুদ্ধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানিয়েছেন একাডেমিতে কর্মরতরা। সরকার যদি কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কঠোর কর্মসূচির ডাক দিবেন বলেও জানান শিল্পকলা একাডেমির কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা।
লিয়াকত আলী লাকীর দুর্নীতির নানা অভিযোগের বিষয়ে জানার জন্য একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা হলেও মুঠোফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকাতে অভিযুক্তর বক্তব্য পাওয়া যায়নি

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

চৌদ্দগ্রামে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজা-ইয়াবা সহ চিহিৃত ৪ মাদক কারবারি আটক

কঠোর শাস্তি দাবি করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারিরা

সংস্কৃতির আঁতুড়ঘর শিল্পকলা একাডেমিকে দুর্নীতির আঁতুড়ঘর বানিয়েছেন লিয়াকত আলী লাকী

আপডেট সময় ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৪

শাহাজালাল উজ্জ্বল স্টাফ রিপোর্টার

সংস্কৃতির আঁতুড়ঘরখ্যাত শিল্পকলা একাডেমিকে দুর্নীতির আঁতুড়ঘরে পরিণত করেছেন ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর শিল্পকলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। অর্থ পাচার ও আত্মসাৎ, নারী কেলেংকারি, স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিজস্ব লোকদের নিয়োগ প্রদান, ভুয়া ভাউচার বানিয়ে লুটপাটসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক এই মহাপরিচালক। ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে টানা একযুগেরও বেশি সময় মহাপরিচালকের পদটি দখল করে রেখেছিলেন দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত লিয়াকত আলী লাকী। শিল্পকলা একাডেমির সাথে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, দুর্নীতির ডালপালা বিস্তৃত করতে স্বজনপ্রীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ দিয়েছেন ডিজির অনুগত ও বিশ্বস্তদের। নিজের লোক বাছাই করতে গিয়ে নম্বরপত্র পর্যন্ত ঘষামাজা করেছেন লাকী।একজন, দুজন নয় নিজের অনুগত ৪৬জনকে নিয়োগ প্রদানে নম্বরপত্র ঘষামাজার মতো অনিয়ম করেছেন। যার কারণে পরীক্ষায় কৃতকার্য অনেক যোগ্য প্রার্থীরা নিয়োগবঞ্চিত হয়েছে। এদিকে, ঢাকার বাইরে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে অফিস করার শর্তে কালচারাল অফিসারদের নিয়োগ প্রদান করা হলেও নিজ স্বার্থে লিয়াকত আলী লাকী তাদেরকে ঢাকায় রেখে দেন। জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যক্রম ব্যাহত হওয়াতে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল এক চিঠিতে সকল কালচারাল অফিসারদেরকে ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলায় বদলির আদেশ দেয়। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের আদেশকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিজের দুর্নীতির সহযোগীদের রাজধানীতে নিজের কাছে রেখে দেন দুর্নীতিবাজ এই সাবেক মহাপরিচালক। আফসানা খান রুনাকে মুন্সীগঞ্জ,, মোহাম্মদ শহীদুল ইসলামকে সাতক্ষীরা, খন্দকার ফারহানা রহমানকে শেরপুর, চাকলাদার মোস্তফা আল মাসউদকে চুয়াডাঙ্গা , এরশাদ হাসানকে টাঙ্গাইল, মোহাম্মদ আল হেলালকে নওগাঁ, আসফ-উদ-দৌলাকে বরগুনা ও হাসান মাহমুদকে দিনাজপুর শিল্পকলা একাডেমিতে বদলির চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়। আটজনের বদলির চিঠি এলেও এরশাদ ও রুনাকে বদলি করে বাকি ছয়জনকে নিজের কাছে ঢাকায় রেখে দেন মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী। এ নিয়ে তৎকালীন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সাথে লিয়াকত আলী লাকীর দূরত্ব তৈরি হয়। শুধু তাই নয়, প্রতিমন্ত্রীর আদেশকে উপেক্ষা করে সৎ ও যোগ্য সচিব নওশাদ হোসেনকেও একদিনের মধ্যে শিল্পকলা একাডেমি থেকে বদলি করেন দুর্নীতির বরপুত্র লিয়াকত আলী লাকী। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আদেশের পরেও বদলির আদেশপ্রাপ্তদের বদলি না করাতে খোদ মন্ত্রণালয় তার উপর ক্ষুব্ধ। কিন্তু, উপর মহলের সাথে নিবিড় যোগাযোগ থাকার কারণে শত অপরাধ আর দুর্নীতি করেও স্বপদে বহাল থাকেন লাকী। অন্যদিকে, দুর্নীতির সহযোগী অযোগ্যদেরকে নানা সুযোগ সুবিধা দিলেও যোগ্য কর্মকর্তা এহসানুর রহমানকে শিল্পকলা থেকে বদলি করে দেন মহাপরিচালক।যার কারণে শিল্পকলা একাডেমির সৃজনশীল কর্মকাণ্ড ব্যাহত হয়। দুর্নীতির বরপুত্র সাবেক মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর দুর্নীতির অনুসন্ধানে জানা যায়, একাডেমির সচিবের পদ শূন্য হলে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত সচিব আসার আগে চুক্তিভিত্তিক একজন কর্মকর্তাকে সচিবের দায়িত্ব দিয়ে নানা প্রয়োজনে ২৬ কোটি টাকা উত্তোলন করেন। পরে দুর্নীতির সহকর্মীদের সাথে সেই টাকা ভাগাভাগি করে নেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। সংসদীয় কমিটির সুপারিশে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর স্বেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিলেও সেটি আদেশেই সীমাবদ্ধ কথাকে। এদিকে ২০২২ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনও লিয়াকত আলী লাকীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। কিন্তু আজ পর্যন্ত দুদক সেই তদন্ত রিপোর্ট দেয়নি৷
মহা দুর্নীতিবাজ লিয়াকত আলী লাকীর সকল দুর্নীতির তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কার্যকর পদক্ষেপ কামনা করছেন শিল্পকলা একাডেমিতে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা। সেই সাথে লিয়াকত আলী লাকীর সকল দুর্নীতি ও লুটপাটের সহযোগী চাকলাদার মোস্তফা আল মাসউদ, আলী আহম্মেদ মুকুল, সৈয়দা শাহিদা বেগম, জান্নাতুল ফেরদৌস, সাদিয়া বিনতে আফজাল, খন্দকার ফারহানা রহমান, আবু ছালেহ মোঃ আবদুল্লাহ, মোস্তাক আহমেদ, আসফ-উদ-দৌলা, সামিরা আহমেদ, রাহিমা মজুমদার, মোহাম্মদ আল হেলাল, হাসান মাহমুদ ও রোকসানা রূপসার বিরুদ্ধেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানিয়েছেন একাডেমিতে কর্মরতরা। সরকার যদি কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কঠোর কর্মসূচির ডাক দিবেন বলেও জানান শিল্পকলা একাডেমির কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা।
লিয়াকত আলী লাকীর দুর্নীতির নানা অভিযোগের বিষয়ে জানার জন্য একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা হলেও মুঠোফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকাতে অভিযুক্তর বক্তব্য পাওয়া যায়নি